হাঁস পালন-হাঁস পালনের সহজ পদ্ধতি

হাঁঁস  পালন এখন লাভজনক ও খুবই সহজ এবং কম পরিশ্রমে বেশি আয়ের উপাই। দেশএখন আধুনিক হওয়ার কারণে হাঁস পালনের সহজ পদ্ধতি বের হয়েছে। হাঁস পালন সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হাঁস পালন করতে প্রয়োজনীয় তথ্য খুব সহজেই পাওয়া যাচ্ছে অনলাইনে। এখন বর্তমানে মাংসের চাহিদা পূরণে হাঁস পালন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। হাঁস পালনের সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে আমরা এই পোস্টে জানব।



পোস্ট সূচিপত্রঃ হাঁস  পালন-হাঁস পালনের সহজ পদ্ধতি

কোন জাতের হাঁস পালন লাভজনক

বাংলাদেশের হাঁস  চাষিরা চাইনা জাতের হাঁঁস পালনে ওধিক আগ্রহী।কারন  কম  পরিশ্রম  ও  স্বল্প  সময়ে অধিক লাভ করা যায়।চাইনা জাতের মধ্যে বেইজিং জাতের হাঁস পালন খুবই  সহজ।বলা  হয়  বেইজিং জাতের হাঁস  পালন লাভজনক। লাভজনক এর প্রশ্ন উঠলে দেখতে হবে যে আপনি মাংসের হাঁস চাষ করবেন নাকি ডিমের হাঁস চাষ করবেন মাংসের হাঁস চাষ করলে আপনি বেজিং জাতের হাঁস চাষ করতে পারেন আর আপনি যদি ডিম উৎপাদন করতে চান তবে আপনি ক্যাম্বেল জাতের হাঁস চাষ করতে পারেন।

মাংসের হাঁস পালন

আমাদের দেসে প্রটিনের  চাহদা পূরন করে মাংস আর হাঁঁসের মাংসে প্রচুর পরিমানে প্রটিন রয়েছে তাই  হাঁসের মাংসের চাহিদা প্রচুর।এখন খামারিরা মাংসের হাঁস বেশি পালন করছে।কারন মাংসের হাঁঁস পালন সহজ কম পরিশ্রম ও কম  সময়ে বেশি আয় করা যায়। কম সময়ে অধিক লাভবান হতে মাংসের হাঁস পালন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ৭০ থেকে ৮০দিনেই হাঁস মাংসের জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় যে কারণে খুবই স্বল্প সময়ে হাঁস পালন করা সম্ভব এবং তার থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয় করা সম্ভব।

আরো পড়ুনঃছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস

ডিম পাড়া হাঁস পালন

ডিমে প্রচুর পরিমানে প্রটিন থাকে যে কারনে ডিমের চাহদা  অনেক বেশি। এখন বানিজ্যিক ভাবে খামারিরা ডিম উৎপাদন করে প্রচুর টাকা আয়  করছে।এখন বিভিন্ন জাতের হাঁঁস ৫  থেকে  ৬ মাসের মধ্যে ডিম দিতে  শুরু করে।যে কারনে খামারিরা হাঁস পালনে আগ্রহী হচ্ছে। একই লাভজনক ব্যবসা হলো ডিম পাড়া হাঁস পালন করা কারণ ডিমের দাম সব সময় বেশি থাকে যে কারণে হাঁস বিক্রি করে যে কোন ব্যবসায়ী খুব সহজে লাভবান হয়ে থাকে। ডিম পাড়া হাঁস পালন করা প্রতিটি পরিবারের জন্য পরিবারের খরচ পূরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

হাঁস ডিম না পারার কারণ

প্রচুর পরিমানে ডিম পাওয়ার জন্য বাচ্চা ও বাচ্চার জাত নির্বাচন  করতে হবে।সাধারনত খোলা মেলা যায়গায় ডিম উৎপাদন ভাল হ্য।পরিপূর্ন পরিচর্যা না হলে খাবারে  ঘাটতি হলে ডিম কম দেবে।জাত নির্বাচনে ভুল  হলে ডিম কম  দিবে। ডিম উৎপাদনে ভালো মানের হাঁসের জাত নির্বাচন করা খুবই জরুরী।

আরো পড়ুনঃ আমি সফল হতে চাই - জীবনে বড় হতে হলে কি করতে হবে

পুকুরে হাঁস পালন পদ্ধতি

পুকুরে  হাঁঁস পালন করতে হলে অব্যশই চারে দিক  দিয়ে ঘেরা হতে হবে।আলাদা ভাবে খাবার দিতে হবে।খোলা যায়গার  তুলনায় পুকুরে হাঁস পালনে খরচ বেশি। খোলা যায়গাতে বেশি হাঁঁস পালন করা যায়।পুকুরে হাঁস পরিমাপ মতো পালন করতে হয়। পুকুরের আয়তন অনুযায়ী হাঁস পালন করলে লাভজনক সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪