২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে - বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ১৪ই ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে সম্পূর্ণ পোস্ট
২০২৪ সাল আমাদের জন্য একটি নতুন বছর সামনে আসছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ১৪ই ফেব্রুয়ারি সে উপলক্ষে আমার পক্ষ থেকে আমি একটি কনটেন্ট পোস্ট করতে চাই সবার উদ্দেশ্যে এখানে আপনারা পাবেন ১৪ই ফেব্রুয়ারি কি ১৪ই ফেব্রুয়ারি কেন এবং ১৪ই ফেব্রুয়ারি কিভাবে পালন করা উচিত।
২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে - বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ১৪ই ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে সম্পূর্ণ পোস্ট
১৪ই ফেব্রুয়ারি দিনটা অনেকের জন্য অনেক কিছু পাওয়ার অনেকের জন্য জন্য অনেক কিছু হারাবার এই দিনটি স্বাভাবিক দিনের চেয়ে অনেকটাই আলাদা। কারণ এই দিনটিকে যুব সমাজ অধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর কথাতেই তো আছে বেশি ভালোবাসলে মানুষ দুঃখ দেয় তার প্রতিদান। এই দিনটিতে অনেকেই অনেক কিছু বেশি বেশি করতে চাই বেশি বেশি করার ফলস্বরূপ আমরা দেখতে পাই বিচ্ছেদ, দূরত্ব, গুরুত্ব কমে যাওয়া।
একজন খ্রিস্টান যার নাম ছিল valentine যদিও এই খ্রিষ্টান ব্যক্তির নাম অনুযায়ী ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইনস ডে পালিত হয় ভ্যালেন্টাইনস ডে ১৪ই ফেব্রুয়ারি পালিত হওয়ার কারণ এই ১৪ই ফেব্রুয়ারি valentine এর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল. যদিও এটা যে সঠিক ইতিহাস এর কোন প্রমাণ নেই অনেক ইতিহাসবিদ এই 14 ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত দিয়ে থাকে।
আগামী ২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালবাসা দিবস এই দিনটিকে যদি উপস্থাপন করা যায় তবে বছরের শ্রেষ্ঠ নগ্নতম দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি শ্রেষ্ঠ বেহায়াতম দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি এই দিনটিতে অশ্লীল কুৎসিত কুকর্ম জেনা ব্যভিচার সব যেন সরাসরি সম্মুখ হয়ে থাকে। কোন ধরনের বিধি নিষেধ না থাকায় যে কোন বয়সের ব্যক্তি এই পাপ কাজে উৎসবমুখর পরিবেশে লিপ্ত হয়ে ওঠে। তারা অতিরিক্ত আনন্দন নেশায় দিনটিকে এবং দিনটির পরিবেশকে নগ্ন করে ফেলে পুরো পৃথিবীতে এই নগ্নতা পুরোদমে চলতে থাকে বছরের এই একটি দিন মাত্র যেখানে সবাই সবাইকে ভালোবাসার উপমা উপস্থাপন করে থাকে।
নিজের ভালোলাগা নিজের ভালোবাসা নিজের সবকিছু উজাড় করার দিনটি এই ১৪ ই ফেব্রুয়ারি। ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসকে কিছু কিছু ব্যাক্তিত তার নিজের স্বার্থে নিজ মনে ব্যবহার করে থাকে স্বাধীন ভাবে। যা যুব সমাজকে আরো অশ্লীল হতে বাধ্য করে। ভালবাসার আদান-প্রদানের এই দিনটিতে অনেকেই অশ্লীল অবৈধ এবং হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। প্রতিটা ধর্মেরই কিছু বিধি-নিষেধ রয়েছে ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালবাসা দিবস এটি কোন ধর্মের অংশ নয়।
২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে কারণ এর আগের সময়গুলোতে বেশ কিছুদিন ধরে করোনা মহামারীর কারণে ১৪ই ফেব্রুয়ারি বা অন্যান্য দিনগুলো ভালোভাবে উদযাপন করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের অতি আগ্রহে উৎসবমুখর মানুষগুলো এই ধরনের উৎসবে অংশ নিয়ে থাকে। ১৪ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে কোন আনুষ্ঠানিক প্রচার বা প্রসারের সুযোগ বা বিধি নিষেধ নেই তাই স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের মানুষ এই দিনটিকে পালন করে থাকে নিজ দায়িত্বে।
মুসলিমদের জন্য এই দিনটি সম্পূর্ণরূপে হারাম তারপরে অধিকাংশ ব্যক্তিবর্গ এই দিনটি সম্পর্কে সঠিক ধারণা না রাখার কারণে পালন করেই পাশাপাশি কাউকে বেছে নিষেধ দেওয়া থেকেও বিরত থাকে। মুসলিম ধর্মে হারাম হওয়ার কারণে বাংলাদেশে অধিকাংশ মুসলিম হওয়ার কারণে এ দেশে তেমন গুরুত্বপূর্ণভাবে এই দিনটি পালন করা হয় না। তারপরেও আধুনিকায়নের ফলে শহরের দিকে বা শহর অঞ্চলে এ ধরনের দিনগুলো বেশি উদযাপন করা হয়।
এই ভ্যালেন্টাইন্স ডে বা ১৪ই ফেব্রুয়ারির ইতিহাস অনেক পুরনো কালের বিবর্তনের ফলে সময়ের পরিক্রমায় সময় সময়ে বদলে গেছে অনেক কিছু অনেক কালচার অনেক অভ্যাস যেমন ১৮ শতকের দিকে বন্ধু-বান্ধব বা প্রেমিক-প্রেমিকার নিজেদের মধ্যে প্রেম উপস্থাপন করত চিঠির মাধ্যমে চিঠির সঙ্গে অসামান্য গোলাপ ছাড়া মিষ্টি মিষ্টি কথা দিয়েই তাদের আদান-প্রদান টা শেষ করতে হতো উনিশ শতকের দিকে এটা এতটাই আপডেট হয়েছে এবং উন্নতি করন হয়েছে যে আধুনিক মেশিন এবং যন্ত্র দ্বারা card ছাপানো হত কার ছাপিয়ে তারা তাদের ভালবাসা উপস্থাপন করতো কার্ডের লেখার মাধ্যমে।
বিশ শতকে পৃথিবী অনেক আধুনিকায়ন হয়েছে বিভিন্ন যন্ত্র মোবাইল টেলিযোগাযোগ যা ভালোবাসার মানকে আরো উপরে নিয়ে গেছে কার্ড, ফুল, চকলেট তা ছাড়াও রয়েছে রেস্টুরেন্ট বিভিন্ন পার্ক বর্তমান বিশ্বজনও এই দিনটিকে নিয়ে অনেক বেশি আগ্রহী তারা এই দিনটিতে তাদের নগ্নতার সীমার কাছাকাছি চলে যায় তবে আর বেশিদিন নেই যখন তারা তাদের এই নগ্নতা এবং এই নষ্ট দিনটিকে নিয়ে তাদের সীমা অতিক্রম করবে সৃষ্টিকর্তা বলেছেন অবশ্যই যারা সীমা অতিক্রম করে তাদের জন্য রয়েছে ভয়ানক শাস্তি আশা করি আমরা সেই শাস্তির অংশীদার হব না তাই নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন ভালো থাকুন।
বিশ্বে যেখানে অনেকের কাছে প্রাধান্য পেয়েছে দিনটি সেখানে মুসলিম বিশ্বে মূল্যহীন এই দিনটি মানুষের কাছে তারা এই দিনটিকে সাধারণ দিনের মতোই লালন পালন করে থাকে তাদের জন্য রয়েছে অসংখ্য আনন্দের দিন তাই তাদের এ ধরনের আবিষ্কৃত কোন দিনের প্রয়োজন হয় না। খ্রিস্টানদের তৈরি এই দিনটি মুসলিমদের কাছে একটি বাড়াবাড়ির দিন বলে মনে হয় কারণ মুসলিমরা কখনোই বাড়াবাড়ি পছন্দ করেনা এবং তারা নিজেরাও কখনো বাড়াবাড়ি করে না।
১৪ ই ফেব্রুয়ারিতে অনেকেই নতুন ভাবে জুটি আবার অনেকেই নতুনভাবে জুটি ভেঙ্গে ফেলে জুতোগুলো সাধারণত স্বল্প স্থায়ী এবং দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে তাদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত নয় অনিশ্চিত যে কারণে বর্তমান সময়ে আধুনিককরণের ফলে সবাই বুঝতে শিখে গেছে যে এই সব দিনগুলোর কোন মূল্য নেই তাদের জীবনে। তাই তারা স্বাভাবিক দিনের মতো এই দিন থেকে পার করে দেওয়ার চেষ্টা করে অনেকে বন্ধুবান্ধবের পাল্লায় পড়ে দিনটিকে পালনের চেষ্টা করলেও তার পূর্ণতা কেউ কখনোই পাই না। কারণ এই দিনটিতে আলাদাভাবে কোন আনন্দ নেই যে আনন্দ মানুষকে আনন্দিত করে রাখতে পারে দিনভর।
২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি পৃথিবীর কাছে খুব একটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ রাখতে পারবে কিনা এটা একটু দেখার বিষয় কারণ বিশ্ব এখন যুদ্ধে জড়িয়ে আনন্দের সময় কই প্রেম ভালোবাসা হারিয়ে গেছে সেই যুদ্ধের মঞ্চে যে যুদ্ধের মঞ্চে শুধু রক্ত আর রক্ত লাল রঙের সেই হৃদপিন্ডের ভালোবাসার চিহ্নটা এই রক্তে যেন বিলীন হয়ে গেছে। এখন ভালোবাসার কথা শুধু মুখেই বলা সম্ভব মন থেকে উপস্থাপন করা অনেক কঠিন কারণ মানুষের মন রক্তের সাগরে ভেসে গেছে আলাদাভাবে লাল রঙের কিছু বের করতে মানুষের ভীষণ কষ্ট হচ্ছে।
মানুষের পার্থর আকৃতির মনে ভালোবাসার কোন গুরুত্ব নেই শুধু মৌখিকভাবে সাময়িক সময়ের জন্য আমরা ভালবাসা ভালবাসা করে উৎফুল্ল হয়ে উঠি কিন্তু সে আনন্দ আর কতক্ষণই বা টিকে থাকে সেটাই দেখার বিষয় যুদ্ধবিগ্রহ এই পৃথিবীতে ভালোবাসাটা যেন এখন অনেক কঠিন। পেটে ভাত নেই মনে শান্তি নেই ঘরে সুখ নেই ভালোবাসা কিভাবে সম্ভব তারপরেও যে যার মত যতটুকু পারছে চেষ্টা তো করছেই। কিন্তু সেই পূর্ণতা সম্ভব নয় যে পূর্ণতা স্বাভাবিক সময়ে আমরা পেয়ে থাকি।
ফেব্রুয়ারি মাসটা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিন দ্বারা পরিপূর্ণ এসব দিনগুলোতে অনেকে অনেক ভাবে অনেক কিছু পালন করে থাকে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১৪ তারিখটা ভালোবাসাবাসী বা প্রেম প্রিয়াসী মানুষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ তারা এই দিনে ভালোবাসার আদান-প্রদান করে থাকে। ১৪ই ফেব্রুয়ারি মানে সারাদিন ঘোরাঘুরি বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আড্ডা জীবনসঙ্গের সঙ্গে চলা নতুন করে শপথ গ্রহণ একে অপরকে কথা দেয়া নেয়া বাদাম খাওয়া ঘুরতে যাওয়া পরিবারের সঙ্গে সময় দেওয়া ছাড়াও আরো বিভিন্ন কাজে এই দিনটিকে ব্যস্ততার মাঝে পার করতে হয়।
বছরে একটিমাত্র দিন বেহায়াপনা ও নগ্নতার সীমা পার করে যাই সেই দিনটি হল ১৪ই ফেব্রুয়ারি অবশ্য চেষ্টা করতে হবে এই দিনটি থেকে সাবধান থাকার। এই দিনে নতুন নতুন যেমন মিলন হয় তার চেয়েও বেশি ভাঙ্গন হয় কারন এই দিনটিকে ঘিরে অনেকের অনেক আশা থাকে কিন্তু আশানুরূপ কোন কিছুই হয় না যে কারণে দূরত্ব বেড়ে যায় গুরুত্ব কমে যায় অবশেষে ভাঙ্গন ধরে সেই সুসম্পর্কের দীর্ঘদিন ধরে চলে আসে সেই সম্পর্কের ভাঙ্গন একটি দিনকে উদযাপন করা নিয়ে মেনে নেয়া খুবই কষ্টকর তাই না।
যাদের ভালোবাসার প্রতি অধিকার আকর্ষণ যারা ভালবাসা হীনতায় ভুগছেন যারা ১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে অধিক আগ্রহী এবং বেশি বেশি আশা নিয়ে রাত জাগেন তারা ১৪ই ফেব্রুয়ারি সকাল হতে না হতেই বেরিয়ে পড়েন অসমাপ্ত সেই চাহিদার দিকে চারদিকে খুঁজে বেড়ান আপনার সঙ্গিনীকে। কেউ রাস্তায় কেউ কলেজে আবার কেউবা পার্কে গিয়ে খুঁজতে থাকে একটি সুন্দরী মহিলাকে তারা স্বপ্নের মত যেন সে হয় কিন্তু আশানুরূপ সে কাউকেই পায় না নিরাশার বালুচর বয়ে নিয়ে বাড়ি ফিরে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১৪ই ফেব্রুয়ারি দিন কেমন ভাবে পালিত হয় যেন মাত্র তারা একটি দিনকেই ভালোবাসার জন্য উৎসর্গ করেছেন বাকি দিনগুলোতে যেন তাদের ভালোবাসা হারিয়ে যায়। তারা তাদের পিতা মাতার সঙ্গে বৃদ্ধাশ্রমে এ বছরের মাত্র একটি দিনেই দেখা করতে যান এবং ভালোবাসা আদান প্রদান করতে যাই ভালবাসার বিনিময় করতে যাই এবং ভালো কিছু উপহার দিতে যায় সামান্য একটু ভালোবাসা উপস্থাপন করে আই লাভ ইউ বলেই তারা তাদের কাজ শেষ করে দেয় আফসোস এই দিবসটির কারন একটি দিনের জন্য ৩৬৫ দিনের ভালবাসা যদি হারিয়ে যাই তবে এই দিনটি থাকার চেয়ে না থাকাই উত্তম।
১৪ই ফেব্রুয়ারি এর ভালোবাসাটা যেন লোক দেখানো ভালোবাসা। এই ভালবাসার কোন ভবিষ্যৎ নেই। ১৪ই ফেব্রুয়ারির ভালবাসা এটি শুধুমাত্র একটি পাপ তৈরির আদর্শ স্থান এখানে তো লাভ নেই বরঞ্চ ক্ষতি, নিজের ক্ষতি, ধর্মের ক্ষতি, কর্মের ক্ষতি, সময়ের ক্ষতি, অর্থের ক্ষতি। ক্ষতি জানা সত্বেও তৈরি হয়ে থাকে অনেক আগ থেকে তাদের স্ট্রং বা শক্ত মানসিকতা নিয়ে। এটা দেশের কথা বললাম এটা স্বাভাবিক দৃষ্টির কথা বললাম।
কিন্তু এই দিকটি যদি বহির বিশ্বের সঙ্গে তুলনা করা যায় তবে অনেক মা অনেক বাবা এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করে কারন যুবকেরা তাদের বৃদ্ধ মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে শুধুমাত্র এই একটি দিনে বৃদ্ধাশ্রমে তার বাবা মায়ের সঙ্গে দেখা করতে যায় এবং তারা তাদের ভালোবাসা উপস্থাপন করে থাকে তারা শুধুমাত্র এই দিনটিকেই ভালোবাসার দিন হিসেবে গণ্য করে থাকে যে কারণে বৃদ্ধ বাবা মা এই দিনটির আশায় প্রায় এক বছর পার করে দেয়। যে কারণে বলা যায় যে এই দিনটির গুরুত্ব আমাদের কাছে না থাকলেও কিছু কিছু বিদ্ধ বাবা-মায়ের কাছে আমাদের সর্বোচ্চ চাওয়া থেকেও এই দিনটি তাদের কাছে উত্তম।
আমাদের প্রতিদিনই কোন না কোন গুরুত্বপূর্ণ দিবস রয়েছে তার ভিতরে সামনে আসছে ২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পাবলিশ করেছি কারণ ১৪ই ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে সবার সঠিক ধারণা থাকা উচিত কারণ আমরা সবাই পাপ থেকে দূরে থাকতে চাই আর আমরা যারা সবাই পাপ থেকে দূরে থাকতে চাই তাদের এই দিনটি থেকে দূরে থাকা উচিত বা এই দিনটি উদযাপন করা থেকে দূরে থাকা উচিত।
এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url