প্রযুক্তির খারাপ দিক
বর্তমান সময়ে যুবকেরা প্রযুক্তির একটি নিকৃষ্ট রাস্তা পর্নোগ্রাফিতে আকৃষ্ট। পর্নোগ্রাফি প্রযুক্তির খারাপ দিক হিসেবে বিবেচিত হয় পর্নোগ্রাফির কারণে যুব সমাজ ধ্বংসের পথে। প্রযুক্তির এক অনন্য উদাহরণ হল পারমাণবিক বোমা যা পুরো পৃথিবী কে ধ্বংস করে ফেলতে পারে , প্রযুক্তির খারাপ দিক হিসেবে বিবেচিত হয় ।
প্রযুক্তির ফলে বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। অটোমেশনের কারণে কর্মীদের বেকারত্ব বেড়েই চলেছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে বিদ্যুতের ব্যয় করার হার বেড়ে গেছে যার ফলে বিদ্যুৎ সংকট দেখা দিচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ছে ।প্রযুক্তির খারাপ দিকগুলোর প্রভাবে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার হচ্ছে। অনলাইনে আসো শক্তি হওয়ার ফলে ডিপ্রেশন বেড়ে যাচ্ছে মনোযোগের অভাব হচ্ছে এবং নির্দিষ্ট কোন বস্তুর ওপরে ফোকাস করা সম্ভব হচ্ছে না।
প্রযুক্তি উন্নয়নের ফলে সবাই আমরা অনলাইনে সময় কাটাতে পছন্দ করি যে কারণে আমাদের তথ্যগুলো অনলাইনে থেকে যায় আমাদের তথ্যগুলো হ্যাক করে যে কেউ আমাদেরকে ব্ল্যাকমেইল করতে পারে আমরা অনলাইনে থাকি যার ফলে নেটওয়ার্ক নিরাপত্তার ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায় এটি একটি প্রযুক্তির খারাপ দিক হিসেবে বিবেচিত হয়।
অনলাইন আসক্তির ফলে মানুষ এখন ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছে। মানুষ নিজেকে একাকিত্ব করে ফেলছে এবং বিচ্ছিন্নতা ডেকে নিয়ে আসছে এই অনুভূতিগুলো মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে অনলাইনে আসক্তির ফলে মাথা ব্যথা ও চোখের সমস্যা শুরু হয়। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে ভালোভাবে ঘুমোতে সমস্যা হয়। অনলাইনে অনেক সময় দেওয়ার কারণে শরীর চর্চার অভাব হয়ে পড়ে যার ফলে স্থূলতা দেখা দেয় উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
অনেকে বিভিন্ন অনৈতিক তথ্য অনলাইনে শেয়ার করে থাকে যার ফলে সমাজের অবক্ষয় হয়। বর্তমান সমাজে পর্নোগ্রাফি উন্মুক্ত তা পাওয়াই সমাজের নৈতিক অবক্ষয় ছে ঘটছে। প্রযুক্তিগতভাবে শিক্ষা অনেক দূর এগিয়ে গেছে প্রযুক্তির উপরে নির্ভর হয়ে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে শিক্ষার প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে এবং নিজেরাই নিজেদেরকে নিয়ে গবেষণা করা ও চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। যা প্রযুক্তির খারাপ দিক হিসেবে বিবেচিত হয়।
এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url