ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস

ইমোশনাল ছেলেরা মনের কষ্টগুলো কাউকে কখনোই বলতে পারেনা তাই তাদের কষ্টগুলো ধীরে ধীরে বেগবান হতে থাকে । ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টগুলো তাদের বিবেককে নাড়া দিয়ে যায় তাই তাদের কষ্টের বেগ আরো বেড়ে যায় ।



ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস

দূরে থাকা বিশ্বাস জুড়ে থাকা বিশ্বাস ঠুনকো আঘাতে ভেঙে দিলে ভাবিনি এত ভালোবাসা এত সুখ  ।

ইমোশনাল ছেলেরা মনের কষ্টগুলো কাউকে কখনোই বলতে পারেনা তাই তাদের কষ্টগুলো ধীরে ধীরে বেগবান হতে থাকে ।

ইমোশনাল ছেলেগুলো সবার সামনে কাঁদে না তাই তার ভেতরে ভেতরে ভেঙ্গে চুরে যায় তাই তাদের কষ্টগুলো কেউ বোঝে না ।

ইমোশনাল ছেলেগুলো ভালোবাসাকে হারিয়ে যুদ্ধ করে না বরং তারা কষ্ট পায় কিন্তু মেনে নিতে পারে না ।

ইমোশনাল ছেলেরা ভালোবাসার মানুষ চলে যেতে চাইলে আঁকড়ে ধরে রাখতে চাই কিন্তু আঁকড়ে ধরতে চাওয়া মানুষটাকে কষ্ট দিয়ে চলে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেগুলো কষ্ট তখনই পাই যখন তাদের গল্পগুলো হৃদয়ের পাতায় কষ্টের গল্প রূপে প্রতিস্থাপিত হয় ।

ইমোশনাল ছেলেদের কষ্ট একটাই তারা তাদের ভালবাসার মানুষকে হারিয়ে ভালোবাসার মানুষকে মনে রাখে কিন্তু ভালোবাসার মানুষ মনে রাখে না ।

ইমোশনাল ছেলেগুলো সহজে কাউকে কষ্ট দিতে চায় না কিন্তু তাদের নিজের কষ্টগুলো সামলাতে পারে না ।

ইমোশনাল ছেলেগুলো অনেক উত্তরের আশায় কষ্টগুলো সয়ে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেদের কষ্ট যখন বেশি হয়ে যায় তখন তাদের মুখে বলতে ইচ্ছে হয় না ।

ইমোশনাল ছেলেদের ভেতরে ভেতরে অনেক কষ্ট কিন্তু সব শেষে তাদের মুখে হাসি তাই আমি ইমোশনাল ছেলেদের ভালোবাসি ।

ইমোশনাল ছেলেরা ভীষণ কষ্ট পেলে পথ হারিয়ে নতুন পথ খুঁজে বেচে থাকার আশায় ।

ইমোশনাল ছেলেরা কষ্ট পেলে নিজেকে আরো শক্তরূপে তৈরি করতে পারে ।

ইমোশনাল ছেলেরা বেশিরভাগ সময় বিবেকবান হয়ে থাকে ।

ইমোশনাল ছেলেরা কাঁদানোর চেয়ে হাসানোকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে ।

ইমোশনাল ছেলেরা কষ্ট দেয়ার চেয়ে সুখ দিতে বেশি ভালোবাসে ।

ইমোশনাল ছেলেরা যতটুকু ভালোবাসে ততটুকু সত্যিই ভালোবাসে ।

ইমোশনাল ছেলেরা যাকে ভালবাসে তাকে মন থেকে ভালোবাসে ।

ইমোশনাল ছেলেরা ভালোবাসার ক্ষেত্রে অভিনয় করতে পারেনা তারা শুধু ভালোবাসা উপস্থাপন করতে পারে ।

ইমোশনাল ছেলেদের কাছ থেকে যখন ভালোবাসার মানুষ দূরে চলে যায় তখন তাদের ভালোবাসার চাকাও থেমে যায় ।

যে মানুষটির দেওয়া হাজারো কষ্ট মেনে নিতে প্রস্তুত সে ভালোবাসার মানুষটি চলে গেল এখন আমায় কষ্ট দেবে কে ।

ভালোবাসা যদি শুধু কষ্টই হয় তাহলে ভালোবাসা কেন হয় ।

ইমোশনাল ছেলেরা ভালোবাসার চেয়ে কষ্ট বেশি পায় তাই তারা নিজেকে হারিয়ে অন্যকে খুঁজে নেই ।

ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের সঙ্গে একটি বন্ধুত্ব রয়েছে কারণ তারা তো খুব সহজেই কষ্ট পায় ।

ইমোশনাল ছেলেরা অন্যের কষ্টকে নিজের ভেতরে ধারণ করতে পারে ।

ইমোশনাল ছেলেদের কাছ থেকে ভালোবাসার মানুষ চলে গেলে তাদের হৃদয়টা শূন্য হয়ে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেরা যাকে কাছে রাখতে চাই তারাই দূরে চলে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেদের একটি সময় অনেক ভালোবাসা থাকে কিন্তু সব শেষে তারা কষ্টে ডুবে থাকে ।

আমরা যাদের কাছে রাখতে চাই আফসোস দিন শেষে তারা আমাদের কাছে থাকতে চায় না ।

ইমোশনাল ছেলেরা কষ্টের মুখ দেখতে দেখতে সুখের মুখ দেখতেই ভুলে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেরা ভালোবাসার মানুষকে হারাতে চাই না ।

ইমোশনাল ছেলেদের মন বেশিরভাগ সময় কষ্ট করে থাকে ।

ইমোশনাল ছেলেরা নিজেদেরকে ভীষণ অসহায় মনে করে ।

ইমোশনাল ছেলেরা কষ্ট পেলে তাদের সব আশা ভেঙ্গে চুরে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেদের প্রতিটা রাত কাটে চোখের জলে বালিশ ভিজিয়ে ।

ইমোশনাল ছেলেদের প্রতিটা রাত কাটে নির্ঘুম এক অন্ধকারে ।

ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টগুলো জমতে জমতে পাহাড় হয়ে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেরা এক সময় কষ্ট পেতে পেতে ক্লান্ত হয়ে যায় ।

ইমোশনাল ছেলেরা কষ্টের পাহাড়ের নিচে চাপা পড়ে থাকে ।

ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টগুলো মনের গভীরে লুকিয়ে থাকে ।

ইমোশনাল ছেলেদের জীবনে সুখের দেখা পাওয়া কঠিন তাই ইমোশন থেকে বেরিয়ে আসুন ।

ভালোবাসা হারিয়ে এতটাই কষ্ট পেয়েছি যে নিজেকে কাপুরুষ মনে হয়।

ভালোবাসা নিয়ে ভাবতে গেলেই নিজের উপর ঘৃণা চলে আসে ।

ভালোবাসার মানুষের চেয়ে নিজের উপরে ঘৃণাটা বেশি হয়ে গেছে।

ভালোবাসার চেয়ে অবহেলার কষ্ট যখন বেশি হয়ে যায় তখন সামলানো দায় হয়ে যায় ।

সুখের আশায় দুঃখ পাওয়া ইমোশনাল ছেলেদের একটি স্বভাব । তারা না জেনে বুঝে অনেক সময় বিশ্বাস করে ভালোবেসে ফেলে । তাদের নরম হৃদয়ের এই বিশ্বাসকে ভেঙে নিজেকে চালাক মনে করে তার ভালোবাসার মানুষেরা । তাই সে বারবার ঠকে বারবার কষ্ট পায় । সে নিজেকে কষ্টের সাগরে ডুবিয়ে ফেলে যে সাগরে তার চোখের পানিগুলো মূল্যহীন হয়ে যায় । ইমোশনাল ছেলেদের বেঁচে থাকার ইচ্ছা তখনই হারিয়ে যাই । যে সময় তার আর কোন কিছুই করার থাকেনা , চাওয়ার থাকে না , পাওয়ার আশা থাকে না ।

ইমোশনাল ছেলেরা তার আবেগকে কখনোই চাপিয়ে রাখতে পারে না । তার পরেও সে চেষ্টা চালিয়ে যায় তার কষ্টগুলো কাউকে না বলার । সে নিজেই নিজেকে গোপনে গোপনে কষ্ট দিতে থাকে সে কষ্ট নিয়ে জীবন যাপন করতে থাকে । যে কষ্ট তার প্রাপ্য না কিন্তু তারপরও সে কাউকে কিছু বলে না নিজে কষ্টের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে কারণ সে ইমোশনাল ।

ইমোশনাল ছেলেদের কষ্ট আরো বেশি কারণ সবাই জানে ছেলেটি ইমোশনাল । যে কারণে অনেকে তাকে ইমোশনাল করতে ভালোবাসে । ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টগুলো সাধারন কোন কষ্ট নয় সে কষ্টগুলো অসহনীয় তারপরেও তাদের সহ্য করে নিতে হয় । বেঁচে থাকার আশায় সুখ পাওয়ার আশায় সামান্য ভালোবাসার আশায় কিন্তু দিন শেষে তাদেরকে কষ্টের গ্লানি বয়ে নিয়ে বেড়াতে হয় ।

কষ্টগুলোকে সাথে নিয়ে চলার মানেই হলো ইমোশনাল ছেলে । কারণ ইমোশনাল ছেলেরাই একমাত্র পারে কষ্টকে সাথে নিয়ে পথ চলতে । কারণ তারা প্রতিটা পদে পদে ধাপে ধাপে কষ্ট পেয়ে থাকে । তারা তাদের কষ্টকে পাশ কাটিয়ে পথে এগোতে পারে না । তাদের কষ্টগুলো বোঝার মত কেউ থাকেনা তাদের কষ্টগুলো কারো সামনে উপস্থাপন করার আগ্রহ তাদের থাকে না ।

কষ্ট মানুষ তখনই পায়

দূরে থাকা বিশ্বাস জুড়ে থাকা বিশ্বাস ঠুনকো আঘাতে ভেঙে দিলে ভাবিনি এত ভালোবাসা এত সুখ তারপরেও শেষটা হবে কষ্টের আমি বুঝিনি । সবশেষে আমার ঝুলিতে শুধুমাত্র কষ্টটাই থাকবে বুঝলে হয়তোবা করার আগেই ভেঙে ফেলতাম । গড়ার আগেই ভেঙে ফেলতাম সে সম্পর্ক যে সম্পর্কের ইতি আজ তুমি টানলে । ভালো করেছো আমায় সহযোগিতা করেছ তোমায় চিনতে তোমার বিষয়ে আমার হয়তো আর কখনোই ভুল হবে না । ভালো থেকো তুমি মনে রাখবে কিনা জানিনা কিন্তু তুমি আমার মনে থাকবে ভালো থেকো ।

কষ্টগুলো বুকের ভেতর তখনই জমে থাকে যখন তা প্রকাশ করা যায় না । যখন কষ্টের কারণ উন্মোচন করা যায় না যখন সে কষ্টের প্রতিশোধ নেওয়া যায় না । নীরবে মুখ বুঝে সয়ে নিতে হয় সব দুঃখ সে দুঃখ কষ্টগুলো অনেকের দীর্ঘ সময় অনেকের আবার সারা জীবন মনে থাকে আমি জানিনা আমার কেমন হবে ।

আমি বুঝে গিয়েছি আমি ভুল করেছি কারন আমি তোমায় ভালোবেসেছি । আমি বুঝিনি তোমায় ভালোবাসাটা আমার ভুল হবে । আমার অবুঝ হৃদয় তোমায় পাবার আশায় অনেক কিছু বুঝেও অবুঝ হয়ে গেছে। তোমায় ভালোবেসে অনেক কিছু দেখেও আমার চোখ পাশ কাটিয়ে গেছে তোমায় চাওয়ার কারণে কোন কিছুর প্রতি আমার মানসিক আগ্রহ হারিয়ে গিয়েছে ভালো থেকো আমি না হয় খারাপই থাকবো ।

ভালো যখন বেসেই ছিলে তাহলে কেন চলে গেলে নাকি ছিল পুরোটাই তোমার অভিনয় । যদিও আমি জানতাম নারীরা অভিনয় পাকা কিন্তু তোমাকে আমি কোন অভিনেত্রী নয় আমার মনের রানী করে রাখতে চেয়েছিলাম দিলে না শেষ সুযোগ দিলে শুধু অভিযোগ ।

তোমায় ভালোবেসে তোমার জন্য যা ছেড়েছিলাম তোমায় ঘৃণা করে আমার সবকিছুকে আঁকড়ে নিলাম এটাই যদি ছিল আমার শেষ পরিণতি তাহলে তুমি কেন এসেছিলে আমার হয়ে চোখের মনি ।

তোমার প্রতি যেহেতু ঘৃণাই জন্মাতে হবে কেন জন্ম দিয়েছিলে হৃদয়ে ভালোবাসার যে ভালবাসার মূল্যহীন হয়ে থেকে গেল । যে ভালোবাসা অবহেলিত থেকে গেল । যে ভালোবাসা অপূর্ণ থেকে গেল কিভাবে পাবো আমি সে পূর্ণতা যে পূর্ণতার দিন গুনেছি সকাল সন্ধ্যা বেলা ।

সুখের স্বপ্ন দেখিয়ে দুখের চাদরে ডুবিয়ে চলে গেলে একাকীত্ব করে কেন দেখালে সুখের স্বপ্ন কেন ডোবালে অন্ধকারে কেন এসেছিলে সঙ্গ দিতে যদি আমাকে একাকীত্বই বরণ করে নিতে হবে ।

তুমি তোমার স্বপ্নের রাজা আমাকে নয় অন্য কাউকে করেছিলে তাহলে আমাকে কেন সে আসনে বসিয়েছিলে । যে আসনের যোগ্য আমি না কেন তুমি আমাকে অযোগ্য প্রমাণ করলে । যেখানে আমি আমার যোগ্যতার প্রমাণ দিতে চাইনি এটাই কি ছিল তোমার ভালোবাসা ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪