প্রতিদিন সকালে কি করা উচিত
অন্তত ১০-৩০ মিনিট হাঁটা বা ব্যায়াম করুন। এটি শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখে।প্রতিদিন সকালটি দিন শুরুর একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। সঠিক রুটিন আপনাকে সারা দিন সতেজ, উদ্যমী এবং মনোযোগী রাখতে পারে।যোগব্যায়ামঃএটি শরীরের রক্তসঞ্চালন উন্নত করে এবং শক্তি বাড়ায়।
প্রতিদিন সকালে কি করা উচিত
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানি বা লেবু-মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। এটি শরীর থেকে টক্সিন দূর করে, হজমে সাহায্য করে এবং ত্বক ভালো রাখে।
বই পড়া, ভালো মিউজিক শোনা, বা নিজের পছন্দের কিছু করা যাতে মন ভালো হয়।দাঁত ব্রাশ করা, গোসল করা, এবং পরিষ্কার পোশাক পরিধান করা আপনাকে সারা দিন সজীব রাখবে।খোলা হাওয়ায় কিছুক্ষণ সময় কাটানো বা সূর্যের আলো গ্রহণ করা শরীরের জন্য ভালো। সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ফোনে বেশি সময় ব্যয় করবেন না।ঘুম থেকে ওঠার পর পরেই ভারী কাজ বা মানসিক চাপ নেবেন না।আপনার জীবনধারা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এই রুটিন সামঞ্জস্য করতে পারেন ।চিনি ও প্রসেসড খাবার এড়িয়ে চলুন।ভারী নাশতা করবেন না, তবে পুষ্টিকর হওয়া উচিত।সময়মতো নাশতা করুন, ঘুম থেকে ওঠার ১ ঘণ্টার মধ্যে।
প্রতিদিন সকালে যে ধরনের খাবার খাওয়া উচিত
প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর নাশতা খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনাকে সারা দিনের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি ও পুষ্টি সরবরাহ করে।
পুষ্টিকর নাশতা করুন যাতে প্রোটিন, ভালো কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার থাকে। যেমন:
ওটস বা দুধের সঙ্গে ফল।
ডিম ও রুটি।
বাদাম বা সেদ্ধ শাকসবজি।
ডিম সিদ্ধ, পোচ, বা ওমলেট খেতে পারেন।
টকদই এতে প্রোটিন ও প্রোবায়োটিক থাকে, যা অন্ত্রের জন্য ভালো।
আপেল, কলা, বেরি, পেঁপে, বা কমলালেবু।প্রাকৃতিক চিনি এবং ভিটামিন সরবরাহ করে।
শসা, গাজর, বা সালাদ বানিয়ে নাশতার সঙ্গে খান।ফাইবার, ভিটামিন, এবং মিনারেল যোগায়।
এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url