রমজানের কেপসন
যে ব্যক্তি সত্যিকারের রোজা রাখে, সে জান্নাতের পথে থাকে।রমজানের প্রতিটি মুহূর্ত রহমতের, তাই ইবাদত করতে ভুলবেন না।সেহরির খাবারে বরকত রয়েছে, তাই এটি কখনো বাদ দেবেন না।ইফতারের আগে করা দোয়া কখনোই বিফলে যায় না।
রমজানের কেপসন
রমজান – রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস।
রমজান আমাদের তাকওয়া ও আত্মসংযম শেখায়।
রমজান শুধু উপোস থাকার নাম নয়, বরং আত্মার পরিশুদ্ধির নাম।
এই মাসে প্রতিটি ইবাদত বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
লাইলাতুল কদরের সন্ধানে ইবাদতে কাটুক রমজানের শেষ রাতগুলো।
রোজা ধৈর্যের শিক্ষা দেয়, ইবাদত জান্নাতের পথ দেখায়।
যে ব্যক্তি রোজা রাখে, সে আল্লাহর রহমত লাভ করে।
রোজা শুধু না খেয়ে থাকা নয়, মনের খারাপ চিন্তা থেকেও দূরে থাকা।
রোজাদারের জন্য সবচেয়ে আনন্দের সময় হলো ইফতারের মুহূর্ত।
ইফতার শুধু খাবার নয়, এটি প্রশান্তির অনুভূতি।
খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নত, তাই রাসূল (সা.)-এর সুন্নাত অনুসরণ করুন।
রমজান কুরআন নাজিলের মাস, তাই বেশি বেশি তেলাওয়াত করুন।
হে আল্লাহ, তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে ভালোবাসো, তাই আমাদের ক্ষমা করে দাও।" – (হাদিস)
দোয়ার জন্য সবচেয়ে উত্তম সময় হলো রমজানের শেষ রাত।
রমজান রহমতের মাস, আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়।
এই মাসে আমাদের প্রতিটি ভালো কাজের প্রতিদান বৃদ্ধি করা হয়।
লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম।
রমজানের শেষ দশকে ইবাদত বাড়িয়ে দিন, কারণ এখানেই লাইলাতুল কদর লুকিয়ে আছে।
এই রাতগুলোতে বেশি বেশি ইবাদত করুন, কারণ রহমতের দরজা এখনো খোলা।
রমজান বিদায় নেওয়ার আগে বেশি বেশি দোয়া ও ইস্তেগফার করুন।
রমজানের শেষ বিকেল কাটুক ইবাদত ও দোয়ায়।
রমজান আমাদের শুধু রোজার শিক্ষা দেয় না, বরং দানশীলতাও শেখায়।
রমজানে দান-সদকার প্রতিদান বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
অন্যের জন্য সাহায্যের হাত বাড়ানোও রমজানের অন্যতম শিক্ষা।
ছোট ছোট দানও আল্লাহর কাছে বড় সওয়াবের কাজ।
রমজান ধনী-গরিবের ব্যবধান কমিয়ে দেয়, সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করায়।
এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url