ধর্ষণের শিকার নারী নয়, লজ্জিত হওয়া উচিত ধর্ষক এবং তাকে আশ্রয় দেওয়া সমাজের!ধর্ষণকারীর একটাই পরিচয়—সে সমাজের দানব, যার ঠাঁই শুধু ফাঁসির মঞ্চে!একটি ধর্ষণের বিচার না হলে, পরবর্তী ধর্ষণের জন্য রাষ্ট্র দায়ী!

ধর্ষণকারীকে নিয়ে স্ট্যাটাস

ধর্ষকের বিচার চাই, নইলে সমাজের প্রতিটি নারী অনিরাপদ!

ধর্ষণ একটি অপরাধ নয়, এটি মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ!

বিচার চাই, ক্ষমা নয়! ধর্ষকের স্থান কেবল মৃত্যুদণ্ড!

যে সমাজ ধর্ষকের পক্ষে দাঁড়ায়, সেই সমাজই ধর্ষণের জন্ম দেয়!

ন্যায়বিচার যদি না হয়, তাহলে জনগণ রাস্তায় নামবে!"

বিচারহীনতা মানে ধর্ষকদের প্রশ্রয় দেওয়া!

নারীর পোশাক নয়, ধর্ষণের জন্য দায়ী ধর্ষকের নোংরা মানসিকতা!

ধর্ষকের কোনো ধর্ম নেই, জাত নেই—সে কেবল এক নরপিশাচ!

পোশাকের দোহাই দিয়ে ধর্ষকদের আড়াল করো না, বিকৃত মানসিকতাই মূল কারণ!

ধর্ষণের জন্য নারীর চালচলন নয়, দায়ী পুরুষের অসুস্থ মানসিকতা!

একজন ধর্ষকের মুক্তি মানে আরও হাজারো ধর্ষণের সূচনা

নারীর দেহ নয়, দৃষ্টি বদলাও! ধর্ষণ বন্ধ হবে!

ধর্ষকের পাশে দাঁড়ানো মানে নিজেকেও একদিন সেই অপরাধে জড়ানো!

যে সমাজ ধর্ষকের বিচার করতে পারে না, সে সমাজ ক্রমশ ধ্বংসের দিকে যায়!

নারীর মর্যাদা কেড়ে নেওয়া যায় না, ধর্ষক শুধু নিজের পশুত্ব প্রকাশ করে!

পাপের ফল একদিন ধর্ষককেও পেতে হবে, ন্যায়বিচার হবেই!

ধর্ষক বেঁচে থাকলে সমাজ মরে!

একটি ধর্ষণ মানে কেবল একজন নারীর ক্ষতি নয়, এটি পুরো জাতির অপমান!

নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত কর, নয়তো সমাজ ধ্বংস হবে!

ধর্ষণের বিচার যদি দ্রুত হয়, তবে সমাজে ধর্ষক জন্ম নেবে না!

ধর্ষকের শাস্তি যদি না হয়, তাহলে বিচারহীনতার অভিশাপ সবাইকে ভোগ করতে হবে!

নারী স্বাধীনতা হরণের নয়, বরং ধর্ষকদের মানসিকতা সংশোধনের প্রয়োজন!

নারীকে নয়, ধর্ষকের চরিত্র সংশোধন করো!

যে রাষ্ট্র ধর্ষকের বিচার করতে পারে না, সেই রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অন্ধকার!

বিচার পেতে যদি আন্দোলন করতে হয়, তবে সে রাষ্ট্রের আইন দুর্বল!

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা কর, অন্যায়কে প্রশ্রয় দিও না!

ধর্ষণকারী মানুষ নয়, সে সমাজের এক ভয়ঙ্কর দানব!

ধর্ষকের একমাত্র উপযুক্ত শাস্তি—মৃত্যুদণ্ড!

ধর্ষকের কোনো ধর্ম নেই, কোনো জাত নেই, তার পরিচয় একটাই—পশু!

একটি ধর্ষণের বিচার না হলে, পরবর্তী ধর্ষণের জন্য রাষ্ট্র দায়ী!

ধর্ষণের শিকার নারী নয়, লজ্জিত হওয়া উচিত ধর্ষক এবং তাকে রক্ষা করা সমাজের!

বিচার চাই, দয়া নয়! ধর্ষকের জন্য ক্ষমা নয়!

ন্যায়বিচার যদি না হয়, তাহলে প্রতিবাদ থামবে না!

একজন ধর্ষকের মুক্তি মানে আরও হাজারো ধর্ষণের সূচনা!

বিচারহীনতা মানে ধর্ষকদের প্রশ্রয় দেওয়া!

যে সমাজ ধর্ষণের বিচার করতে পারে না, সে সমাজ ধ্বংসের পথে!

নারীর পোশাক ধর্ষণের কারণ নয়, বিকৃত মানসিকতাই ধর্ষণের মূল কারণ!

যে পুরুষ নিজের লালসা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে পুরুষ নয়, সে পশু!

পোশাকের দোহাই দিয়ে ধর্ষকদের আড়াল করো না!

ধর্ষণের জন্য নারীর চালচলন নয়, দায়ী ধর্ষকের বিকৃত মানসিকতা!

নারীর মর্যাদা কেড়ে নেওয়া যায় না, ধর্ষক শুধু নিজের পশুত্ব প্রকাশ করে!

ধর্ষক জন্ম নেয় না, সমাজই তাদের সৃষ্টি করে!

নারীর শরীর নয়, বদলাতে হবে পুরুষের নোংরা দৃষ্টিভঙ্গি!

নারী স্বাধীনতা হরণের নয়, বরং ধর্ষকদের মানসিকতা সংশোধনের প্রয়োজন!

একটি ধর্ষণ মানে কেবল একজন নারীর ক্ষতি নয়, এটি পুরো জাতির অপমান!

ধর্ষকের মুক্তি মানে নতুন নারীর কান্না!

ধর্ষকের গলায় ফাঁসির দড়ি চাই!

একটি ধর্ষণ মানে হাজারো নারীর নিরাপত্তাহীনতা!

ধর্ষকের ক্ষমা নেই, শাস্তি চাই!

ন্যায়বিচার চাই, আর নয় দেরি!

ধর্ষণ মানে মৃত্যু নয়, বিচার না পাওয়াই সবচেয়ে বড় মৃত্যু!

ধর্ষকের স্থান সমাজ নয়, কারাগার বা কবরই তার ঠিকানা!

বিচার চাই, যাতে আর কোনো নারী কাঁদতে না হয়!

ধর্ষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান, প্রতিবাদ করুন!

ধর্ষকের বিচার চাই, এটাই একমাত্র ন্যায়বিচার!

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা কর, অন্যায়কে প্রশ্রয় দিও না!

ধর্ষণের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন, না হলে নীরবতা আপনাকে গ্রাস করবে!

ধর্ষণ বন্ধ করতে চাইলে, ধর্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করুন!

যদি ধর্ষকের বিচার না হয়, তবে সমাজেই বসবাস করা বিপজ্জনক!

ধর্ষকের বিচারে দেরি মানে ন্যায়বিচারের মৃত্যু!

যে রাষ্ট্র ধর্ষকের বিচার করতে পারে না, সেই রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অন্ধকার!

ধর্ষণের বিরুদ্ধে লড়াই করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব!

একটি ধর্ষণ মানে কেবল একজন নারীর ক্ষতি নয়, এটি পুরো জাতির লজ্জা!

ধর্ষকের শাস্তি যদি না হয়, তাহলে বিচারহীনতার অভিশাপ সবাইকে ভোগ করতে হবে!

ধর্ষণ বন্ধের প্রথম শর্ত—বিচারহীনতা বন্ধ করো!

নারী নির্যাতন বন্ধ করতে হলে ধর্ষকের কঠিন শাস্তি নিশ্চিত করো!

ধর্ষকের মুক্তি মানে সমাজের ধ্বংস!

ধর্ষণ শুধু অপরাধ নয়, এটি মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ!

ধর্ষণের বিরুদ্ধে আন্দোলনই একমাত্র পথ!

ধর্ষণ একটি অভিশাপ, এর শাস্তি হোক চরম!

ন্যায়বিচার না পেলে আন্দোলন হবেই!

নারীর কান্না নয়, ধর্ষকের ফাঁসি চাই!

যে সমাজ ধর্ষণের শাস্তি দেয় না, সেই সমাজে নারীর নিরাপত্তা থাকে না!

নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করতে হলে ধর্ষকের বিরুদ্ধে দাঁড়াও!

একটি ধর্ষণের শাস্তি না হলে, আরও হাজারো ধর্ষক তৈরি হবে!

বিচার চাই, ন্যায় চাই, ধর্ষকের কঠিন শাস্তি চাই!

ধর্ষকের কোনো ক্ষমা নেই, তার স্থান কারাগারেই!

একটি ধর্ষণের বিচার মানে সমাজে ন্যায়বিচারের প্রতিষ্ঠা!

ধর্ষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান, নীরবতা মানে অপরাধীদের শক্তিশালী করা!

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের লড়াই চালিয়ে যেতে হবে!

নারীর চোখের জল নয়, ধর্ষকের রক্ত চাই!

বিচার না হলে, এই সমাজেও কেউ নিরাপদ নয়!

যে সমাজ ধর্ষকদের রক্ষা করে, সে সমাজে ন্যায়বিচার নেই!

বিচারহীনতার সংস্কৃতি ধর্ষকদের সাহসী করে তোলে!

ধর্ষকের শাস্তি হলে সমাজ হবে নিরাপদ!

নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন, ধর্ষকের কঠিন শাস্তি নিশ্চিত করুন!

ধর্ষকের দুঃসাহস তখনই বাড়ে, যখন সমাজ নীরব থাকে! এখনই প্রতিবাদ করুন!

ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত না হলে, সমাজের প্রতিটি নারী অনিরাপদ!

নারীকে দোষারোপ নয়, ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করো!

ন্যায়বিচার চাই, যাতে আর কোনো নারী কাঁদতে না হয়!ধর্ষণকারীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করুন!ধর্ষকের বিচার হোক! সমাজে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক!