গরম থেকে বাঁচার উপায়
গরমের তাপ সহ্য করা কষ্টকর, বিশেষ করে যখন তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা একসঙ্গে বেড়ে যায়। তাই গরম থেকে বাঁচার কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন ,শরীর ঠান্ডা রাখতে লেবু পানি, ডাবের পানি, ওরস্যালাইন ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে ।সুতি (cotton) কাপড়ের হালকা রঙের জামা পরুন ,গা ঘেঁষে থাকা কাপড় এড়িয়ে চলুন।
গরম থেকে বাঁচার উপায়
রোদের মধ্যে বাইরে গেলে ছাতা বা টুপি ব্যবহার করুন ,UV রে থেকে বাঁচতে সানস্ক্রিন লাগান,চোখের সুরক্ষায় সানগ্লাস পরুন।
শরীর ঠান্ডা রাখতে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করুন ,চাইলে পায়ে ও হাতে দিনে কয়েকবার পানি ঢালুন।
এই সময় রোদের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি থাকে ,খুব জরুরি না হলে ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো ।
তরমুজ, শসা, লেবু, টক দই, ফলের রস ইত্যাদি ,মসলাযুক্ত, ঝাল, আর ভাজাপোড়া খাবার কম খান ।
জানালায় পর্দা লাগিয়ে রাখুন ,রাতে দরজা-জানালা খুলে হাওয়া চলাচল নিশ্চিত করুন ,চাইলে পাখার সামনে ঠাণ্ডা পানির বোতল রেখে দিন, বাতাস ঠাণ্ডা লাগবে ।
ঘুম কম হলে শরীর ক্লান্ত হয়ে গরম বেশি লাগে, দুপুরে কিছুক্ষণ বিশ্রাম উপকারী হতে পারে ।
ঠাণ্ডা স্থানে যান ,পানি পান করুন ।
গরমের দিনে পানি হোক তোমার সেরা বন্ধু ।
রোদে বাইরে বেরোলে ছাতা নিয়েই বের হোন!
ঠান্ডা থাকুন, সুস্থ থাকুন — গরম মানেই প্যানিক নয় ।
দুপুর ১২টা থেকে ৩টা — ঘরে থাকাই উত্তম ।
লেবুর রসের গ্লাসে জমে যাক গরমের ক্লান্তি ।
সূর্য যত গরম, আপনি থাকুন কুল ।
সুতি কাপড় পরুন, শরীরকে দিন হালকা আরাম ।
রোদের মাঝে সানস্ক্রিন আর সানগ্লাস যেন না ভুল হয়!
তরমুজের রসেই থাকুক গরমের জবাব ।
গরমে ঘাম নয়, পানি দিয়ে নিজেকে রিফ্রেশ করুন ।
ডাবের পানির ঠান্ডা ছোঁয়ায় জাগে শরীর ।
গরমে ভাজা-পোড়া নয়, খাই পানি আর ফল ।
মাথা ঘোরা বা দুর্বলতা? হতে পারে হিটস্ট্রোক! সাবধান!
ঠাণ্ডা পরিবেশে একটু বিশ্রাম, গরমে তা সোনার সমান
ঘরে জানালা খুলে দাও, বাতাস চলুক
গরমে একগ্লাস ঠান্ডা লেবুর শরবত = এক কাপ শান্তি ।
শরীর যত আরাম পাবে, তত গরমে সহনশীল হবে ।
সঠিক খাবারই গরমে শরীরকে সুস্থ রাখে
ছায়া খুঁজুন, রোদ এড়িয়ে চলুন ।
এক গ্লাস ওরস্যালাইন পারে গরমে প্রাণ বাঁচাতে ।
বাচ্চা, বয়স্ক আর গর্ভবতীদের জন্য বাড়তি সাবধানতা জরুরি
সানস্ক্রিন শুধু রূপচর্চা নয়, গরমে জরুরি সুরক্ষা ।
গরম মানেই ঘাম, কিন্তু পানি না খেলে বিপদ ।
বাইরে গেলে সাথে রাখুন একটা পানি বোতল
শরীরের যত্নে থাকুন হাইড্রেটেড, গরমে পছন্দের খাবার নয়, প্রয়োজনীয় খাবার ।
গরমে শরীর ক্লান্ত হলে একটু বিশ্রামও ওষুধ ।
সুতির জামা আর খোলা জুতা – গরমের স্টাইল!
ঠাণ্ডা মাথায় ভাবুন, গরমে মাথা গরম করে লাভ নেই
ঘরে একটা বালতিতে পানি রেখে দিন – শীতলতা পাবেন ।
রোদে পুড়বেন না, ছায়ায় বসুন ।
গরমে ঘন ঘন পানি পান করুন, কিন্তু ঠাণ্ডা পানি না খেয়ে ধীরে খান
গরম মানেই ক্লান্তি নয়, একটু যত্নে সব সহজ।
প্রতিদিন একবার হলেও তাজা ফল খান ।
ঠাণ্ডা থাকুন, শান্ত থাকুন — গরম আসবে, যাবে
গরমে মন খারাপ? একটা ফ্রেশ শাওয়ার নিন ।
ঘরে থাকলে পর্দা টেনে রাখুন, সূর্যের আলো আটকে দিন ।
বাইরের কাজ সকালের দিকে সেরে ফেলুন
গরমে চাই রিফ্রেশমেন্ট, হাইড্রেশন নয় মানেই বিপদ ।
গরমে অতিরিক্ত ব্যায়াম নয়, হালকা হাঁটা চলা যথেষ্ট ।
নিজে সাবধান হোন, অন্যকেও সচেতন করুন
গরমে পাখা, পানি আর শান্তি — ত্রয়ী বাঁচায় ।
গরম মানেই ফ্যান, এসি নয় — প্রকৃতির ঠাণ্ডাও যথেষ্ট ।
রোদ মানেই সূর্য নয়, তার প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রস্তুত থাকুন
ঠাণ্ডা শরবত আর ঠাণ্ডা মন – গরমে চাই দুটোই ।
রোদের সময় বাইরে খেলাধুলা নয় – সন্ধ্যায় খেলাই উত্তম ।
গরমে যত্ন না নিলে বড় বিপদ হতে পারে, সাবধান!
একবার ঘেমে গেলেই বোঝা যায় — পানি ছাড়া গতি নেই।
এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url