রোদ থেকে বাঁচার উপায়

বাইরে যাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে SPF ৩০ বা তার বেশি সানস্ক্রিন লাগান।প্রতি ২-৩ ঘণ্টা পর পুনরায় সানস্ক্রিন লাগান, বিশেষ করে ঘামলে বা ধোয়ার পর।



 রোদ থেকে বাঁচার উপায়

হালকা রঙের, ঢিলেঢালা ও সুতি পোশাক পরুন, যা গরম কম অনুভব করাবে।গাঢ় রঙের কাপড় বেশি তাপ শোষণ করে, তাই এড়িয়ে চলুন।ফুলহাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরলে ত্বক সুরক্ষিত থাকবে।

দুপুর ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপ সবচেয়ে বেশি থাকে।এই সময়ে বাইরে বের না হওয়াই ভালো।প্রয়োজনে ছায়াযুক্ত পথ বেছে নিন।

প্রতিদিন ২.৫-৩ লিটার পানি পান করুন।ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ঠাণ্ডা দই বা ফলের রস পান করুন।শরীরে পানির অভাব হলে ডিহাইড্রেশন ও হিট স্ট্রোক হতে পারে।

শসা, তরমুজ, কমলা, আনারস খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে।ভাজা-পোড়া ও গুরুপাক খাবার কম খান।বেশি ক্যাফেইন (চা, কফি) এড়িয়ে চলুন।

দিনের বেলা জানালা-দরজা বন্ধ রাখুন, রাতে খুলে দিন।পর্দা টেনে রাখলে ঘরের ভেতর রোদ প্রবেশ কম হবে।ফ্যান বা এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

রোদে ঘাম হলে ঠান্ডা পানি দিয়ে হাত, মুখ ও পা ধুয়ে নিন।অ্যালোভেরা জেল বা ঠান্ডা দই লাগালে ত্বক শীতল থাকবে।

ছাদ ও বারান্দায় গাছ লাগালে আশপাশের পরিবেশ ঠান্ডা থাকে।গাছের ছায়ায় হাঁটলে শরীর কম গরম অনুভব করে।

হিট স্ট্রোক এড়ানোর উপায়ঃ প্রচুর পানি পান করুন। মাথায় ভেজা কাপড় বা ঠাণ্ডা পানি দিন। লবণ-চিনি মিশ্রিত ওরস্যালাইন খান। রোদে বেশি সময় না থাকুন।

রোদের তীব্রতা থেকে বাঁচার কিছু কার্যকর উপায় হলোঃবাইরে যাওয়ার আগে এসপিএফ ৩০ বা তার বেশি সানস্ক্রিন লাগান।প্রতি দুই ঘণ্টা পর পুনরায় লাগান, বিশেষ করে ঘামলে বা ধোয়ার পর।

ইউভি প্রোটেকশন আছে এমন সানগ্লাস ব্যবহার করুন, যা চোখকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করবে।রোদে বের হলে বড় ছাতা বা প্রশস্ত কিনারাযুক্ত টুপি পরুন, যা মুখ ও ঘাড় ঢেকে রাখবে।

হালকা রঙের, ঢিলেঢালা এবং সুতি পোশাক পরুন।ফুলহাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরলে শরীর কম গরম হবে এবং ত্বকও রক্ষা পাবে।এই সময়ে সূর্যের তাপ সবচেয়ে বেশি থাকে, তাই প্রয়োজনে ছায়াযুক্ত জায়গায় থাকুন।

শরীর হাইড্রেটেড রাখার জন্য প্রচুর পানি পান করুন।ডাবের পানি বা ফলের রসও উপকারী হতে পারে।

বাইরে থাকলে ছায়াযুক্ত বা শীতল স্থানে বিশ্রাম নিন।ঘরে থাকলে ফ্যান বা এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

রোদে পোড়া থেকে বাঁচতে বাইরে থেকে ফিরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।অ্যালোভেরা জেল বা ঠাণ্ডা দই লাগালে ত্বক শীতল থাকবে।

হালকা রঙের, ঢিলেঢালা এবং সুতি বা লিনেনের কাপড় পরুন। গাঢ় রঙের কাপড় বেশি তাপ শোষণ করে, তাই এড়িয়ে চলুন। ফুলহাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরলে সূর্যের রশ্মি থেকে সুরক্ষা পাবেন।

বাইরে যাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে SPF ৩০ বা তার বেশি সানস্ক্রিন লাগান। প্রতি ২-৩ ঘণ্টা পর পুনরায় সানস্ক্রিন লাগান। মুখ, হাত ও পায়ের খোলা অংশে লাগানো জরুরি।

 বড় ছাতা ব্যবহার করুন যা পুরো শরীরকে ছায়া দেবে। প্রশস্ত কিনারাযুক্ত টুপি বা ক্যাপ পরুন, যাতে মুখ ও ঘাড় ঢেকে যায়। স্কার্ফ বা ওড়না দিয়ে মাথা ও ঘাড় ঢেকে রাখুন।

 UV প্রটেকশন আছে এমন সানগ্লাস চোখকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করবে। চোখের চারপাশে ডার্ক সার্কেল কমাতে সাহায্য করবে।

 দুপুর ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপ সবচেয়ে বেশি থাকে। এই সময়ে বাইরে বের না হওয়াই ভালো। প্রয়োজনে ছায়াযুক্ত পথ বেছে নিন।

 প্রতিদিন ২.৫-৩ লিটার পানি পান করুন। ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ঠাণ্ডা দই বা ফলের রস পান করুন। শরীরে পানির অভাব হলে ডিহাইড্রেশন ও হিট স্ট্রোক হতে পারে।

 শসা, তরমুজ, আনারস, কমলা, ডাবের পানি খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে। ভাজা-পোড়া ও গুরুপাক খাবার কম খান। বেশি ক্যাফেইন (চা, কফি) এড়িয়ে চলুন।

 জানালা-দরজা দিনে বন্ধ রাখুন এবং রাতে খুলে দিন। পর্দা টেনে রাখলে ঘরের ভেতর রোদ প্রবেশ কম হবে। ফ্যান বা এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

বাইরে থেকে ফিরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন রোদে ঘাম হলে ঠান্ডা পানি দিয়ে হাত, মুখ ও পা ধুয়ে নিন।অ্যালোভেরা জেল বা দই লাগালে ত্বক শীতল হবে।ছাদ ও বারান্দায় গাছ লাগালে আশপাশের পরিবেশ ঠান্ডা থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪